Posts

পরী কী এবং এর জন্ম কোথায় ?

Image
একটি  পরী  (এছাড়াও ফাতা, ফে,  ফাই , ফর্সা লোক; ফ্যারি, ফেইরি, "ফিয়ারের রাজ্য")  ইউরোপীয় লোককাহিনীর  (এবং বিশেষত  সেল্টিক ,  স্লাভিক ,  জার্মান ,  ইংরেজি  এবং  ফরাসী  ভাষায়) এক ধরনের  পৌরাণিক কাহিনী  বা কিংবদন্তী প্রাণী লোককাহিনী), আত্মার এক রূপ যা প্রায়শই রূপক,  অতিপ্রাকৃত  বা প্রাক-প্রাকৃতিক হিসাবে বর্ণিত। মেলার গল্পগুলির একটিরও উৎস হয় না, বরং এটি ভিন্ন ভিন্ন উৎস থেকে লোকবিশ্বাস এর সংগ্রহ। পরীদের উৎস সম্পর্কে বিভিন্ন লোকতত্ত্বের মধ্যে রয়েছে খ্রিস্টীয় প্রাক-খ্রিস্টানের নাবালক দেবদেবতা হিসাবে একটি খ্রিস্টান ঐতিহ্যে তাদেরকে হতাশ দেবদূত বা রাক্ষস হিসাবে নিক্ষেপ করা; প্যাগান বিশ্বাস পদ্ধতিগুলো, মৃতদের আত্মার হিসাবে, প্রাগৈতিহাসিক মানব বা মৌলিক হিসাবে। পরী এর লেবেল কখনও কখনও কেবলমাত্র যাদু) প্রাণীর সাথে মানুষের উপস্থিতি, ছোট মাপ, যাদুকরী শক্তি এবং কৌতুকপূর্ণ একটি ছদ্মবেশ প্রয়োগ করে। অন্য সময়ে এটি গোব্লিন এর এবং জিনোম এর মতো যাদুবিদ্যার কোনও প্রাণী বর্ণনা করতে ব্যবহৃত হয়েছিল।পরী কখনও কখনও বিশেষণ হিসাবে ব্যবহৃত হত, যার অর্থ "মন্ত্রিত" বা "যাদুকর

মোমো এর ইতিহাস

Image
মোমো  ( তিব্বতি :མོག་མོག  নেপালি ভাষা : म:म  সরলীকৃত চীনা : 馍馍 প্রথাগত চীনা: 饃饃) একটি তিব্বতী খাদ্য। মোমো  তিব্বত  ছাড়াও প্রতিবেশী দেশ  নেপাল  ও  ভারতএ  অত্যন্ত aজনপ্রিয়। প্রথাগতভাবে এই খাদ্য তৈরির সময়  চমরী গাই -এর মাংসকে পুর হিসেবে ব্যবহার করা হয়। কিন্তু ভারতে  মুরগি  ও মোষের মাংস দিয়ে তৈরি মোমোই বেশি জনপ্রিয়। এই মোমো এখন পুরো ভারতবর্ষে ছড়িয়ে পড়েছে, এখন মোমো পুর হিসেবে মুরগির মাংস বা সবজি ব্যাবহার করা হয়। এই মোমো এখন আমাদের সন্ধ্যার খাবারে প্রিয় প্রতিদিন এর snack 🥨 হয়ে গেছে। এখন সন্ধেবেলা মোমো ছাড়া আমাদের খাদ্য তালিকা অচল। বাজেটের মধ্যে সন্ধের snack 🥨 বললে মোমো এর কথা আমাদের মাথার মধ্যে আসে। মোমো এখনও খাইনি বলতে গেলে এমন মানুষ নেই বললেই চলে ।

সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক উপাদান দিয়ে বাড়িতেই করে নিন ফেসিয়াল

Image
যেদিন থেকে লকডাউন শুরু হয়েছে, খাটাখাটনির পরিমাণ যেন বেড়ে তিনগুণ হয়ে গেছে! যে সব মেয়ে এতদিন অফিস করতেন, তাঁদের বেশিরভাগেরই ওয়ার্ক ফ্রম হোম হয়ে যাওয়ায় অফিসের কাজ তো করতে হচ্ছেই, সেই সঙ্গে বাড়িতে থাকার সুবাদে ঘরের কাজ থেকেও রেহাই মিলছে না! অন্যদিকে যাঁরা হোমমেকার, তাঁদেরও পরিশ্রম বেড়ে গেছে কারণ বাড়ির প্রতিটি সদস্যই সারাক্ষণ বাড়িতে থাকছেন, ফলে এটা ওটা কাজকর্ম লেগেই থাকছে। স্বাভাবিকভাবেই ক্লান্তির ছাপ পড়ছে মুখে! পার্লার বন্ধ থাকার কারণে একটু যে ফেসিয়াল করিয়ে আসবেন, সে সুযোগও মিলছে না! ফলে চোখের কোলে আরও গাঢ় হয়ে চেপে বসছে কালি, ব্রণ, ব্ল্যাকহেডসের দাপটে বিবর্ণ দেখাচ্ছে মুখ! কিন্তু আপনার হাতের কাছেই যখন উপায় আছে, তখন পার্লার খোলার অপেক্ষা করবেন কেন? বরং বাড়িতে কিছুটা ফাঁকা সময় বের করে নিজেই করে নিন ফেসিয়াল! বিশ্বাস করুন, ব্যাপারটা মোটেই খুব একটা কঠিন নয়, আর বাড়িতে ফেসিয়াল করতে আপনার মোটেই একগাদা জিনিসের দরকার নেই। বরং রান্নাঘরের কয়েকটি সাধারণ উপাদান দিয়েই খুব ভালো ফল পাবেন! ত্বক সতেজ হয়ে উঠবে আর আয়নায় নিজেকে দেখে মনটাও চাঙ্গা লাগবে! দরকার শুধু হাতের কাছে কিছু সাধারণ প্রাকৃতিক উপাদ

ত্বকে জেল্লা ফেরাতে চান দ্রুত? আয়ুর্বেদের পরামর্শ মেনে ঘি মাখতে শুরু করুন

Image
লকডাউনে বাড়ির বাইরে বেরনো বন্ধ, ফলে নিয়মিত বাজারহাটও বন্ধ, ফলে রোজকার খাওয়ার পাতে স্টেপল ডায়েট হয়ে উঠেছে ঘি। গরম ভাতে আলুসেদ্ধ আর একটু ঘি থাকলে বাঙালির আর কিছু লাগে না! ফলে ঘি চিরকালই বাঙালির হেঁশেলের গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। আর এবার এই লকডাউনের টানাটানির দিনকালে রূপচর্চার ক্ষেত্রেও খুব জরুরি উপাদান হয়ে উঠেছে ঘি। আজ বলে নয়, বহুদিন ধরেই ঘিয়ের নানা উপকারিতার কথা বলা হয়েছে আয়ুর্বেদে। প্রতিদিনের ডায়েটে পরিমিত ঘিয়ের ব্যবহার স্বাস্থ্যকর তো বটেই, বিশেষ করে ত্বক আর চুলের যত্নে তা পরিহার্য! আপনার ত্বক তেলতেলে, শুষ্ক, স্বাভাবিক যাই হোক না কেন, তার আর্দ্রতা রক্ষায় নিশ্চিন্তে কাজে লাগাতে পারেন ঘি। শুধু ত্বকের ময়শ্চার লেভেল বজায় রাখাই নয়, প্রাকৃতিক অ্যান্টি-এজিং উপাদান হিসেবেও ঘিয়ের খুবই সুনাম রয়েছে। মুখে সূক্ষ্ম রেখা পড়ছে? উঁকি দিচ্ছে স্মাইল লাইন? অকালে মুখে বলিরেখা বা সূক্ষ্ম রেখা পড়তে শুরু করলে দেরি না করে ঘি মাখতে শুরু করুন। ত্বকের পেলবতা ফিরে আসবে দ্রুত। প্রশ্ন হল ঘি ব্যবহার করবেন কী করে? এমনিতে চোখের নিচের কোমল, স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য অল্প ঘি আন্ডার আই ক্রিমের মতোই রাতে ঘুমোনোর আগে চো

15 Different Ways To Use Ghee For Skin, Hair & Health

Image
  Remember when your mothers and grandmothers fed you spoonfuls of ghee during childhood? Read further to trace its benefits for adults. Ghee is one of the healthiest forms of fat that you can pamper your body with. This tasty substance has been part of our lives, culture, food and memories since forever. Did you know that ghee goes beyond cuisine and the benefits of ghee extend to your skin and hair too? Read on to know all that ghee can do for your skin and hair: 7 Incredible Benefits Of Ghee For Skin: #1 Moisturises your face Pamper the thin and delicate skin of your face with ghee. How To Use: Make a solution with equal parts of ghee and water and massage your face with it. Let it sit for 15 minutes and then wash it off with cold water for soft and smooth skin. #2 Hydrates dry skin The fatty acids in ghee encourage deep hydration and make even the driest of skin soft and supple. Warm up half a bowl of ghee and massage your entire body with it for 3-5 minutes before your

LIFESTYLEFull Glam Makeup Routine for a Flawless Face in 15 steps

Image
Full Glam Makeup Routine So you got plans! You have a date, brunch or you just want to feel your best and prettiest self? I don’t know about you, but when I put effort into how I look that is when I’m feeling my very best. Here is my detailed full glam makeup routine when you want to put in ALL that effort! Step #1: Sunscreen. It’s so vital to protect your skin! Even if the products I’m using have SPF I always double up protection with this sunscreen. I put it on first so it’s the very first thing my skin absorbs! Step #2: Moisturizer. I use this moisturizer for all over my face. It’s light, but gets the job done. Perfect for when you’re going to have heavier makeup on. Step #3 Primer . I love this primer because it has Rosehip and Argan oil which is great for moisturization. It makes my face silky soft and I end up using less foundation because it glides on when I use this primer beforehand. I use about two pumps of this and spread it all over face

এক রাতেই উধাও হবে ব্রণ

Image
ত্বকে ব্রণের সমস্যায় অনেকেই ভুগে থাকেন। আর সেসময় ত্বকে কি ব্যবহার করবেন বা করবেন না? তা নিয়ে বেশ চিন্তায় থাকতে হয়। অনেক সময় কিছু সাধারণ পদ্ধতি মেনে চললে অ্যাকনে, পিম্পল বা ব্রণ কমে যায়। তবে সেটা রাতারাতি হুড়মুড় করে হবে না। সময় লাগবে। তবে যদি আপনার এত ধৈর্য না থাকে, তাহলে এই চটজলদি টোটকাগুলো ট্রাই করে দেখুন। এক রাতেই আপনার ব্রণ ছুমন্তর হবেই-      প্রথমেই সবচেয়ে সস্তা আর সবচেয়ে সহজ পন্থাটি হলো বরফ কিউব কাপড়ে মুড়ে ব্রণের উপরে আলতো করে চেপে ধরুন। এতে ব্রণ ভিতর থেকে শুকিয়ে যাবে। ২০ সেকেন্ড মতো রাখবেন। দিনে দু’বার এটা করা যায়। মধুর অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল গুণ ব্রণ সারিয়ে তুলবে। রাতে এক দু’ফোঁটা লাগিয়ে দিন ব্রণে। সকালে উঠে ধুয়ে ফেলুন।      অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল গুণ আছে টি ট্রি অয়েলেও। দাম একটু বেশি, তবে কাজ দেয় মারাত্মক। সরাসরি এটা লাগাবেন না। দু’ফোঁটা নিয়ে তার সঙ্গে নারকেল তেল মিশিয়ে পিম্পলে লাগাবেন। কয়েক ঘণ্টা রেখে হালকা গরম পানিতে ধুয়ে ফেলুন।      অ্যাস্পিরিন ট্যাবলেট গুঁড়ো করে পেস্ট বানিয়ে ব্রণে লাগান। এর অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি গুণ আপনার ব্রণ সারিয়ে দেবেই দেবে। একই গুণ আছে গ্রিন টিয়েরও। ওই চায়ে