It's Originally inspire by tulip flower. Sleeves are free size means it's not a tide fitting.Neck is round design without any coller and under the belly is tulip design. And midsection has a beautiful ribbon.
নাট্যরূপ - ভারতবর্ষ DRAMATISATION - VARATBARSA BY Ajahar Hossain - AUGUST 30, 2019 Dramatisation - Varatbarsa নাট্যরূপ - ভারতবর্ষ HS Bengali project Dramatisation of Varatbarsa / Bharatbarsa নাট্যরূপ - ভারতবর্ষ মূল গল্প - ভারতবর্ষ - সৈয়দ মুস্তাফা সিরাজ চরিত্রবর্গ :- বুড়ি - থুত্থুরে কুঁজো এক ভিখিরি বুড়ি। রাক্ষুসী চেহারা। একমাথা সাদা চুল। ছেঁড়া নোংরা একটা কাপড় পরনে , গায়ে জড়ানো একটা শতছিন্ন নোংরা কম্বল। হাতে একটা বেঁটে লাঠি। চা ওয়ালা জগা - গ্রাম্য একজন সাধারণ চা বিক্রেতা ; সাধারণ পোশাক। জনৈক ব্যাক্তিবর্গ - ৬/৭ জন। জনৈক মুসলিম ব্যাক্তিবর্গ - ৬/৭ জন। চৌকিদার - নীল উর্দি পরিহিত ; হাতে লাঠি। মোল্লাসাহেব - মুসলিম ধর্মীয় পোশাক পরিহিত। ভট্টাচার্যমশাই - হিন্দু ধর্মীয় পোশাক পরিহিত। নকড়ি নাপিত ফজলু শেখ নিবারণ বাগদি করিম ফরাজি দৃশ্য ১ মঞ্চ পরিকল্পনা - মঞ্চকে একটি বাজারের রূপ দিতে হবে। এবং তার একদিকে থাকবে একটি ছোট চায়ের দোকান ও একপাশে থাকবে একটি বড় বটগাছ।নেপথ্যে বৃষ্টির ও বাজ পড়ার শব্দ ইত্যাদি আবহ তৈরী করা যেতে পারে। দৃশ্যটি ফুটিয়ে তুলতে হবে একটি বৃষ্টির দিনের প্রেক্ষাপটে। এর জন্য বিভিন্ন
PROJECT বাংলা প্রকল্প নাট্যরূপ - ভাত ; DRAMATISATION OF '' BHAT / VAT '' BY Ajahar Hossain - November 25, 2020 নাট্যরূপ - ভাত Dramatisation of '' Bhat / vat '' বাংলা প্রকল্প নাট্যরূপ - ভাত চরিত্রবর্গ - বড় বউ - বাঙালি আটপৌরে পোশাক পরিহিতা , স্বল্প মধ্য বয়স্কা একজন মহিলা। বড় পিসিমা - খান পরিহিতা ষাটোর্ধ্ব মহিলা। বড়কর্তা - আশি বছর বয়স্ক বৃদ্ধ একজন পুরুষ ( শবদেহের ভূমিকায় ) উৎসব / উচ্ছব - বছর তিরিশের যুবক। পোশাক ও চেহারায় দারিদ্রতার ছাপ। বাসিনী - বড় বাড়ির কাজের লোক। সাধারণ পোশাক। তিনটি ছেলে - মন্দিরের চাতালে গল্প করা তিনজন যুবক। সাধারণ পোশাক। শব বাহক - ৮/১০ জন। কীর্ত্তন দল - ৩/৪ জন। হাতে খোল করতাল ইত্যাদি। এছাড়া স্টেশনের প্ল্যাটফর্মের ১ জন হকার , ১ জন চা ওয়ালা ও আরো কয়েকজন ব্যাক্তি। [ বি. দ্র . নাট্যরূপের সুবিধা ও পরিমিত এবং সংক্ষিপ্ত আকারে উপস্থাপনের জন্য মেজো ও ছোট বউ , নার্স , তান্ত্রিক , বড়কর্তার পুত্রগণ ,ভজন চাকর - এদেরকে অনুপস্থিত চরিত্র হিসেবে উপস্থাপন করা হলো। ] প্রথম দৃশ্য মঞ্চ পরিকল্পনা - পুরোনো বনেদি বাড়ির অবয়ব। এই অবয়ব আনতে হবে চিত্র বা
ঠোঁটের কালচে দাগ দূর করার কিছু কার্যকরী ঘরোয়া উপায় যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে ঠোঁট রাঙাতে গিয়ে ঠোঁটের ক্ষতি নিয়ে শঙ্কায় বহু নারী। নামকরা কোম্পানির লিপস্টিক ও লিপগ্লস ব্যবহার করলেও সবার ত্বকে সব কিছু খাপ খায় না। সে কারণে সেদিকে নজর রাখাও গুরুত্বপূর্ণ। ঠোঁটের কালচে দাগের পেছনে এটাই একমাত্র কারণ নয়। আর্দ্রতা হারালেও ঠোঁট বিবর্ণ হয়ে যায়। ঠোঁট কালো হয়ে যায়। ত্বকের মতো ঠোঁটেও একই ভাবে সানবার্ন হয়। এক নজরে দেখে নিন ঠোঁটের এই কালচে দাগ দূর করার সহজ উপায়- পাতি লেবু আর চিনি: পাতি লেবুর পাতলা একটি টুকরোর ওপরে খানিকটা চিনি ছড়িয়ে দিয়ে রোজ ঠোঁটে মালিশ করুন। চিনি এখানে স্ক্র্যাবারের কাজ করে। চিনি ঠোঁটের মরা চামড়াগুলোকে ঘষে তুলে দিতে সাহায্য করে আর লেবু ঠোঁটের কালো হয়ে যাওয়া চামড়াকে উজ্জ্বল করতে সাহায্য করে। পাতি লেবুর রস আর গ্লিসারিন: পাতি লেবুর রসের সঙ্গে খানিকটা গ্লিসারিন মিশিয়ে প্রতিদিন অন্তত দুবার করে ঠোঁটে মাখুন। দিন দশেকের মধ্যেই ফারাক চোখে পড়বে। মধু, চিনি আর বাদামের তেল: মধু, চিনি আর বাদামের তেল একসঙ্গে মিশিয়ে নিন। এবার এই মিশ্রণটি দিয়ে নিয়মিত ঠোঁটে মালিশ করুন। এই মিশ্রণ আপনার ঠোঁটের উজ্জ্বলতা
Comments
Post a Comment